জেকেজির চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা এবং তার স্বামী জেকেজির প্রধান নির্বাহী আরিফকে গ্রেফতারের পর তাদের মোবাইল ফোনের কললিস্টের সূত্র ধরে প্রায় দুই ডজন সন্দেহভাজনকে শনাক্ত করেছেন গোয়েন্দারা। ইতিমধ্যে তাদের নেয়া হয়েছে নজরদারিতেও।
এই দুই ডজন সন্দেহভাজন ব্যাক্তিদের মধ্যে আরিফ ও সাবরিনার বন্ধু-বান্ধবী ছাড়াও রয়েছেন ওভাল গ্রুপ ও জেকেজির সাত পরিচালকসহ স্বাস্থ্য অধিদফতর, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা। সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, তদন্তের স্বার্থে তাদের নাম প্রকাশ না করা হলেও তাদের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখছেন গোয়েন্দারা।
এর আগে, শাহেদ এবং সাবরিনা দুজনের মুখেই স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রভাবশালী এক কর্মকর্তার নাম উঠে আসায় শুক্রবার মাঝরাতে তাদের মুখোমুখি করা হয়েছিল। ওই সময় সাবরিনা জানান, আরিফের সঙ্গে বিরোধ তৈরি হলে স্বাস্থ্য অধিদফতরে গিয়ে তিনি ওই কর্মকর্তাকে অনিয়ম সম্পর্কে জানিয়েছেন এবং বলেছিলেন, এখন থেকে আমি (সাবরিনা) আর আরিফের সঙ্গে নেই। কিন্তু উত্তরে ওই কর্মকর্তা বলেছিলেন, যা হওয়ার তো হয়েই গেছে, এখন আর মাথা গরম করা যাবে না।